এই ঘটনাটি কোন বানানো গল্প নয়। আমার জীবনের একটি সত্য এবং চরম ঘটনা।
তখন আমার বয়স ১৮ বছর। সবেমাত্র এইচ এস সি পাশ করে অনার্সে ভর্তির জন্য পরীক্ষা দিয়ে বেড়াচ্ছি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে। আমার পাশের বাসায় পিংকি নামের এক বান্ধবী ছিল। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দেয়ার জন্য আমি আর পিংকি একসাথে রওয়ানা দেই। আমরা ট্রেনে করে রাজশাহীতে যাই এবং যেতে যেতে ওর আর আমার মাঝে অনেক ধরনের কথা হয় যা আগে কখনো কেউ কাউকে বলতে পারিনি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা শেষে আমার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেই। হঠাত নাটোরে এসে আমাদের ট্রেন এর ইন্জিন নষ্ট হয়ে যায়। আমি এই খবরটি পিংকিকে দেয়া মাত্রই পিংকি অনেক খুশি হয়ে যায়। তার এই খুশি দেখে আমি কিছু বুঝতে পারলামনা তখন। শুধু মনে মনে ভাবছি পিংকি কেন ট্রেন নষ্ট হওয়ার কথা শুনে এত খুশি হলো। তখন আমি ওকে বললাম এথন রাত এগারোটা ত্রিশ মিনিট। এত রাতে আমরা এখন কি করব। আমি বললাম রাতটা কষ্ট করে স্টেশনে কাটিয়ে দিতে হবে।
হঠাত করে পিংকি আমাকে বলে ওর খুব বুকে ব্যাথা করছে। সে আর বসে থাকতে পাচ্ছেনা। আমি ওকে বলি যে, ডাক্তার দেখাতে হবে কিনা। একথা শুনে সে বলল যে, ডাক্তার না দেখালেও চলবে তবে কিছুক্ষন শুয়ে বিশ্রাম করতে পারলে খুব ভালো লাগত। তখন আমি ষ্টেশনের কাছেই একটি হোটেলে রুম ভাড়া নেই এবং হোটেলে একটি মাত্র রুমই ফাকা ছিল।
এরপর রুমে ঢুকে পিংকিকে বিছানায় শুয়ে দিয়ে আমি পাশের চেয়ারে বসি। কিছুক্ষন পর ওকে জিজ্ঞেস করি যে, কেমন লাগছে। সে বলে বুকের ব্যাথাটা তার আরো বাড়ছে। এর আগেও বাড়িতে তার এরকম দু-তিনবার হয়েছিল। তখন তার মা তাকে ওষুধ থাওয়ানোর পাশাপাশি বুকে মালিশ করে দিয়েছিল। এতে ব্যাথা সেরেছিল। কিন্তু আমি ওর এই কথা শুনে ভাবতে শুরু করি কি করা যায়।
এরপর আমি আস্তে আস্তে ওর কাছে যাই। কাছে যাওয়া মাত্রই পিংকি আমার হাত ধরে তার বুকের টসটসা কমলালেবু দুটোর ওপরে রাখে। আমি চরম উত্তেজিত হয়ে যাই এবং আমি তার টসটসা লেবুদুটো টিপতে থাকি। পিংকি উত্তেজিত হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে। তার টসটসা কমলা লেবু দুটো আমার মুখে দিয়ে বলে জোরে জোরে, জোরে জোরে চোষো। আমি চুষতে চুষতে তার মাই দুটো টসটসা লাল করে ফেলি।
এরপর আমি আরো উত্তেজিত হয়ে আমার দশ ইন্চি বাড়াটি পিংকির মুখে দিয়ে বলি জোরে জোরে, জোরে জোরে চোষ মাগি। পিংকি আমার বাড়াটি পুছ পুছ করে চুষতে চুষতে টসটসা লাল করে দিল। তারপর সে আমাকে নিচে ফেলে দিয়ে বলল, এই বুকের ব্যাথা এভাবে থামবেনা। এ ব্যাথা চোদন খাওয়ার ব্যাথা। তুমি আমার গুদে কোত করে দাও। আমি আমার দশ ইন্চি বাড়াটি পিংকির গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। দেয়া মাত্রই পিংকির গুদ থেকে কোত কোত করে শব্দ হচ্ছিল।
আমার ঠাপের সংগে পাল্লা দিয়ে পিংকিও পাল্টা তলঠাপ দিতে শুরু করল। সে তার নরম গুদ দিয়ে আমাকে নিচে ফেলে কোত কোত করে ঠাপ দিতে শুরু করল। আমি চোখ বন্ধ করে মনের সুখে তার ঠাপ খেতে লাগলাম। গোটা রুমে ত্রিশ মিনিট ধরে গুদের কোতকোত শব্দের গর্জন হতে লাগল। আমার বাড়াটি বের করে পিংকির মুখে আমার মনদ জল ঢেলে দিলাম। পিংকি চপচপ করে চাটতে চাটতে বলল আহ্হ্হহহহহ্ আহ্হ্হহহহহ্ আহ্হ্হহহহহ্ আহ্হ্হহহহহ্।



